• আরবিআই-এর প্রাক্তন ডেপুটি গভর্ণর কে সি চক্রবর্তী বলেছেন, “আপনি যদি এক কেজি চাল কেনেন তবে তাতে কিছু ছোট কাঁকর থাকবে। আপনাকে তখন সব চালটাকে বাদ দেওয়ার পরিবর্তে এই কাঁকরগুলোকে বেছে বাদ দিতে হবে। আইন নির্বাহী কর্তৃপক্ষকে এই নোটগুলোকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে। নিজেদের টাকা তোলার জন্য জনগণকে যে লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে তার কারণ হল আয়কর বিভাগ, পুলিশ ব্যবস্থা, ইত্যাদির অপদার্থতা। ...”

  • এনআইএ-র উদ্যোগে কলকাতার ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিক্যাল ইনসটিটিউট চালিত সমীক্ষা অনুসারে, জাল ভারতীয় মুদ্রার মোট পরিমাণ হল ৪০০ কোটি টাকা, এবং তাতে ৫০০ টাকা এবং ১০০ টাকার নোটের সংখ্যা প্রায় সমান সমান। ধরে নেওয়া যাক ৩৫০ কোটি টাকার জাল মুদ্রা অকেজো হয়ে গেছে। সেক্ষেত্রে ৩৫০ কোটি টাকা মূল্যের জাল নোট অকার্যকরী করার জন্য করদাতাদের ১৫০০০ কোটি টাকা ব্যয় করা এবং জনগণকে অবর্ণনীয় কষ্ট ও যন্ত্রণার মধ্যে ফেলাটা কি আদৌ সঙ্গতিপূর্ণ ছিল? আর নতুন ছাপা নোটগুলোর অধিকতর নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য না থাকায় নতুন জাল নোটও দ্রুতই তৈরি হয়ে যাবে। এটা সেই কল খুলে রেখে মেঝেকে মোছার মতো!